জুড়ী সংবাদাতা:-
পুরাতনকে পিছনে ফেলে, নতুনের কেতন উড়িয়ে, দুর্নীতিমুক্ত, সুখী- সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করার মধ্য দিয়েই সারা দেশের ন্যায় জুড়ীতেও বিশাল বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখ ১৪২০ বাংলা ‘শুভ নববর্ষ’ উদযাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন, বিভিন্ন শিক্ষা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহন করে। সকাল ৮ ঘটিকায় সম্মিলিত উদ্যোগে বিশাল
র্যালী বের হয়। উক্ত র্যালীতে প্রশাসনের পাশাপাশি ঢাক-ঢোল, বাদ্য বাজিয়ে নানান সাজে সজ্জিত হয়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
শিক্ষার্থীসহ সর্বস্থরের লোকজন অংশ গ্রহন করে। র্যালীতে অংশ গ্রহনকারীরা তাঁদের নিজস্ব ধারণায় আবহমান বাংলার চিরায়ত
সংস্কৃতির চিত্র ফুটিয়ে তুলে। র্যালীটি সমগ্র শহর প্রদক্ষিণ করে জুড়ী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক অনুষ্টানে প্রশাসনের বিভিন্ন স্থরের কর্মকর্তা, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক- শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সেখানে পান্তা খাওয়ার প্রতিযোগিতা শেষে আলোচনা সভা ও
সাংস্কৃতিক অনুষ্টানে গান পরিবেশন করা হয়। মোঘল সম্রাট আকবর খাজনা আদায় ও ফসল উৎপাদনের সুবিধার্থে বাংলা সনের প্রবর্তন করেন।
পরবর্তীতে ব্যবসায়ীরা তাঁদের ব্যবসার সুবিধার্থে বাংলা সনের প্রথম দিন ‘পহেলা বৈশাখ’ দিনটিকে যথাযথ মর্যাদার সহিত উদযাপন করে থাকেন। পুরণো বছরের লেনদেন পরিশোধ করে নতুন খাতা শুরু করার লক্ষ্যে এ দিনটিকে ব্যবসায়ীরা “শুভ হালখাতা” হিসেবে উদযাপন করে থাকেন।
পুরাতনকে পিছনে ফেলে, নতুনের কেতন উড়িয়ে, দুর্নীতিমুক্ত, সুখী- সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করার মধ্য দিয়েই সারা দেশের ন্যায় জুড়ীতেও বিশাল বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখ ১৪২০ বাংলা ‘শুভ নববর্ষ’ উদযাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন, বিভিন্ন শিক্ষা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহন করে। সকাল ৮ ঘটিকায় সম্মিলিত উদ্যোগে বিশাল
র্যালী বের হয়। উক্ত র্যালীতে প্রশাসনের পাশাপাশি ঢাক-ঢোল, বাদ্য বাজিয়ে নানান সাজে সজ্জিত হয়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
শিক্ষার্থীসহ সর্বস্থরের লোকজন অংশ গ্রহন করে। র্যালীতে অংশ গ্রহনকারীরা তাঁদের নিজস্ব ধারণায় আবহমান বাংলার চিরায়ত
সংস্কৃতির চিত্র ফুটিয়ে তুলে। র্যালীটি সমগ্র শহর প্রদক্ষিণ করে জুড়ী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক অনুষ্টানে প্রশাসনের বিভিন্ন স্থরের কর্মকর্তা, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক- শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সেখানে পান্তা খাওয়ার প্রতিযোগিতা শেষে আলোচনা সভা ও
সাংস্কৃতিক অনুষ্টানে গান পরিবেশন করা হয়। মোঘল সম্রাট আকবর খাজনা আদায় ও ফসল উৎপাদনের সুবিধার্থে বাংলা সনের প্রবর্তন করেন।
পরবর্তীতে ব্যবসায়ীরা তাঁদের ব্যবসার সুবিধার্থে বাংলা সনের প্রথম দিন ‘পহেলা বৈশাখ’ দিনটিকে যথাযথ মর্যাদার সহিত উদযাপন করে থাকেন। পুরণো বছরের লেনদেন পরিশোধ করে নতুন খাতা শুরু করার লক্ষ্যে এ দিনটিকে ব্যবসায়ীরা “শুভ হালখাতা” হিসেবে উদযাপন করে থাকেন।

No comments:
Post a Comment