Wednesday, February 27, 2013

বড়লেখায় শ্রমিক-পুলিশ সংঘর্ষে এসআইসহ আহত ৫..........

বড়লেখা প্রতিনিধি:-
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় বুধবার দুপুরে তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে শ্রমিক-পুলিশ সংঘর্ষেপুলিশের এক এসআই, চালক ও পথচারীসহ ৫ জন আহত হয়েছেন।প্রত্তে কদর্শি, স্থানীয় চালক ও থানা পুলিশ সূত্র জানায়,বুধবার দুপুর ১২টায় বড়লেখা পৌর শহরের হাজীগঞ্জ বাজারের স্কুল মার্কেটের সামনে সিএনজিচালিতফোরস্ট্রোকে যাত্রী উঠানোকে কেন্দ্র করে বহিরাগত চালকের সাথে লাইনম্যান ও অন্য এক চালকের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়। স্থানীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে পাহারারত পুলিশ সদস্যরা বিষয়টি দেখতে পেরে লাইনম্যান সাজু আহমদ (২০) ও চালক টনি মিয়া (২৫) কে ধরে নিয়ে শহীদ মিনারের ভেতরে বেধড়ক পেটায়। খবর পেয়ে অটোরিক্সা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ ও স্ট্যান্ডের ম্যানেজার সাদ্দাম উদ্দিন ঘটনাস্থলে যান। তারা জোরপূর্বক ওই দুই যুবককে নিতে চাইলে পুলিশের সাথে বাক-বিত-া হয় ও সংঘর্ষ ঘটে। এক পর্যায়ে শ্রমিকরা একত্রিত হয়ে চান্দগ্রাম-বড়ল েখা সড়কের মধ্যখানে ফোরস্ট্রোক মাঝপথে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ও পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে ইট-পাটকেল নিড়্গেপ করে। এমনকি অন্যান্য পুলিশ সদস্যদের ধাওয়া করে এলাকা ত্যাগ করাতে বাধ্য হয় শ্রমিকরা। ইট-পাটকেল নিড়্গেপে আহত হন থানা পুলিশের এসআই হারম্নন (৩০), ম্যানেজার সাদ্দাম উদ্দিন (২৮), লাইনম্যান সাজু আহমদ (২০)ও চালক টনি মিয়া (২৫) এবংজনৈক পথচারীসহ ৫ ব্যক্তি। এ সময় পুলিশের পিকআপ ভ্যান আসলে তাতেও ইট-পাটকেল নিড়্গেপ করেশ্রমিকরা। এ ঘটনায় বাজারে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। পরে স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের মধ্যস্থতায় পরিস্থিতি শানত্ম হয়।
শ্রমিক-পুলিশ সংঘর্ষের ঘটনাটি আপোসে নিষ্পত্তি করতেবুধবার রাতে জরম্নরী সভা ডাকা হয়েছে। অটোরিক্সা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আবুল হোসেন ও সম্পাদক আব্দুল মতিন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। তবে থানা পুলিশের সেকে- অফিসার এসআই দীলিপ কানত্ম নাথ নাথ পুলিশ আহতের ঘটনাটি অস্বীকার করেন।
প্রত্যড়্গদর্শী রা জানান, রাজনৈতিকভাবে ঘটনাটি হলে ততড়্গণে পুলিশ এসল্ট মামলা হয়ে যেতো। শ্রমিক-পুলিশ ভাইভাই তাই মামলাও হয়নি। উপরন্তু বিষয়টি কম্প্রোমাইজকরছে পুলিশ।

No comments:

Post a Comment