১৯৫২
সালে রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে বীর শহীদদের আত্মাহুতির ইতিহাস দেশের গ-ি
পেরিয়ে পৌঁছে গেছে বিদেশেও। বিশেষ করে ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কো
২১ ফেব্রম্নয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়ার পর এ
দিনটি পালিত হচ্ছে বিশ্বের ১৯২ টি দেশে। এছাড়া ইউনেস্কো তাদের আন্তর্জাতিক
মাতৃভাষা দিবস (ইন্টারন্যাশনাল মাদার ল্যাংগুয়েজ ডে-আইএমএলডি) এর
অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই প্রথমবারেরমতো আমাদের জাতীয় শহীদ মিনার এবং ভাষা
আন্দোলনের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস সন্নিবেশিত করেছে। তাছাড়া জাতিসংঘ ভবনের
অভ্যন্তরে আমাদের জাতীয় শহীদ মিনারের একটি রিপিকা মনুমেন্ট স্থাপনের
বিষয়েও জাতিসংঘ সম্মত হয়েছে। এবারই প্রথম বাঙালির গৌরবগাঁথা ২১
ফেব্রম্নয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের পটভূমি, সালাম
বরকত-রফিক-শফিকদের বুকের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত করার ইতিহাস বিশ্ববাসী জানার
সুযোগ পেল। কিন্তু পৃথিবীর নানা প্রান্তের ভাষাভাষী মানুষ এ দিনটিকে
শ্রদ্ধাভরে পালন করলেও মৌলভীবাজারেরবড়লেখার আগামী দিনের দেশ গড়ার
কারিগররা এ সম্পর্কে জানে খুব কমই। আরএই কম জানার কারণ হিসেবে
ছাত্রছাত্রীরা দায়ী করছে স্কুলগুলোর দায়সারা গোছের অনুষ্ঠানআয়োজন। আর
এটুকু হচ্ছে হাতেগোনা কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। বাকি স্কুলগুলো দিনটিকে
পালন করছে শুধুই সরকারি নির্দেশে, বন্ধের দিন হিসেবে।
বড়লেখা উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্র জানায়, উপজেলায় ৭ টি কলেজ, ২৮ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৬ টি, মাদ্রাসা ৩২ টি (ফাযিল ৪ টি, আলিম ১টি, দাখিল ৮ টি, ইবতেদায়ী ৮টি, ক্বওমী ১১ টি) প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৪১ টি (সরকারি ৯৬ টি, রেজি: ৪৬ টি, কমিউনিটি ১ টি, কি-ারগার্টেন ৫০ টি) রয়েছে। তন্মধ্যে এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৪ টি। এমপিওভুক্ত ১০ টি মাদ্রাসার মধ্যে একটিতেও নেই শহীদ মিনার। হাতেগোনা কয়েকটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হলেও সেগুলোও দায়সারাভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। এর বাস্তব চিত্র পাওয়া গেলো শাহবাজপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে। শহীদ মিনার ঘেঁষেই নির্মাণ করা হয়েছে দোকানকোটা। যে কোন সময় মাটি ধ্বসে শহীদ মিনারটি পড়ে যাবার উপক্রম। কিন্তু কর্তৃপক্ষের যেনো নজরই নেই এদিকে।
একই চিত্র আরো উপজেলার আরো কয়েকটি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। ২১ শে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে বেশিরভাগ স্কুলেই নামমাত্র অনুষ্ঠান পালন করা হয়ে থাকে। আবার অনেক স্কুলই ২১ শে ফেবু্রয়ারির দিন থাকে বন্ধ। শুধু তাই নয়, এখানকার কিন্ডার গার্টেনগুলোতেও নেই শহীদ মিনার। উপজেলার সবক’টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সিংহভাগ শিক্ষার্থীই মাতৃভাষার ইতিহাস জানে না। ৫২’র ভাষা আন্দোলনে বড়লেখা উপজেলার তৎকালীন ছাত্রদের ধর্মঘটসহ অবদানের তথ্যটিও জানে না শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বুধবার উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসের কোথাও শহীদ মিনার’র চিহ্নই নেই। বড়লেখা সদরের প্রধান দু’টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যথেষ্ট জায়গা থাকা সত্ত্বেও শহীদ মিনার নির্মাণের কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি অদ্যাবধি। এ দু’টি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কিছু অংশ স্কুল মাঠে প্যারেডে অংশ নেয়া ছাড়া আর কিছু করতে দেখা যায়নি। এ সম্পর্কে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকগণ জানান, ক্যাম্পাসে শহীদ মিনার করার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা নেই। জায়গা বাড়িয়ে আগামীতে শহীদ মিনার নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। তবে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ জানান, ২১ শে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।
বড়লেখার সিংহভাগ, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পড়ুয়াদের কাছে একুশ ফেব্রম্নয়ারি মানে শুধুই ছুটির দিন। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরাও রয়েছে অন্ধকারে। এ সম্পর্কে পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী পি.সি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্র রম্নবেল আহমদ জানায়, আমি এখানে ক্লাসথেকে পড়ছি। ভর্তি হওয়ার পর কখনোই একুশে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে দেখিনি। প্রতি বছর এই দিনে আমাদের স্কুল ছুটি থাকে। শহীদ মিনারে ফুল দেওয়ার অনুষ্ঠানটি টিভিতে দেখি, তবে শহীদ মিনারে যাওয়া হয়নি।
কথা হয় একই স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র কাওছার আহমদ ও ৯ম শ্রেণীর ছাত্রমাহফুজ আহমদের সাথে। দুজনেই সমস্বরে বলে, স্কুলে যে কোনো অনুষ্ঠান হলে আমাদের ভালো লাগে। কিন্তু স্কুলে এ দিবসটি উপলক্ষে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়না। শুধুমাত্র সকালে স্কুলমাঠে প্যারেডে অংশগ্রহণ ছাড়া।
পৌর শহরের বড়লেখা মোহাম্মদীয়া ফাযিল মাদ্রাসার ৯ম শ্রেণীর ছাত্র দেলোয়ার হোসেন জানায়, আমাদের মাদ্রাসায় মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি কখনোই। কোনো শহীদ মিনারও নেই। দিনটি আমরা ছুটির দিন হিসেবে কাটাই। এ প্রসঙ্গে মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাও: নিজাম উদ্দিন জানান, বিগত বছরগুলোতে ২১শে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি। তবে এবার হবে।
নারী শিক্ষা একাডেমী ডিগ্রি কলেজের ছাত্রী সুফিয়া বেগম জানায়, কলেজে পড়াশুনা করে আসছি দীর্ঘদিন থেকে। কিন্তু গত দুই/এক বছর থেকে একুশে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। কিন্তু কলেজ ক্যাম্পাসে শহীদ মিনার নির্মাণের দাবি আজো উপেক্ষিত।
বড়লেখা ডিগ্রি কলেজের ছাত্রী অপরাজিতা দাস জানায়, কলেজ শহীদ মিনারথাকলেও তা অবহেলিত। আর অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলেও তা নামেমাত্র।
এ ব্যাপারে বড়লেখা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সমীর কান্তি দেব জানান, উপজেলার অন্তত ১০ টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়েছে। বাকিগুলোতে হয়নি। তবে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান শিক্ষকদের নিদের্শনা দেয়া আছে। কিন্তু অনেকেই তা মানছেন না।
মৌলভীবাজার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পঞ্চানন বালা জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শহীদ মিনার নির্মাণের নির্দেশনা রয়েছে। তবে ঠিক কি কারণে তা হচ্ছে না খোঁজ নিয়ে দেখবো।
মৌলভীবাজার জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মজিদ জানান, এ সম্পর্কে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা রয়েছে। সে অনুযায়ী প্রতিটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ করার কথা।
বড়লেখা উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্র জানায়, উপজেলায় ৭ টি কলেজ, ২৮ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৬ টি, মাদ্রাসা ৩২ টি (ফাযিল ৪ টি, আলিম ১টি, দাখিল ৮ টি, ইবতেদায়ী ৮টি, ক্বওমী ১১ টি) প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৪১ টি (সরকারি ৯৬ টি, রেজি: ৪৬ টি, কমিউনিটি ১ টি, কি-ারগার্টেন ৫০ টি) রয়েছে। তন্মধ্যে এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৪ টি। এমপিওভুক্ত ১০ টি মাদ্রাসার মধ্যে একটিতেও নেই শহীদ মিনার। হাতেগোনা কয়েকটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হলেও সেগুলোও দায়সারাভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। এর বাস্তব চিত্র পাওয়া গেলো শাহবাজপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে। শহীদ মিনার ঘেঁষেই নির্মাণ করা হয়েছে দোকানকোটা। যে কোন সময় মাটি ধ্বসে শহীদ মিনারটি পড়ে যাবার উপক্রম। কিন্তু কর্তৃপক্ষের যেনো নজরই নেই এদিকে।
একই চিত্র আরো উপজেলার আরো কয়েকটি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। ২১ শে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে বেশিরভাগ স্কুলেই নামমাত্র অনুষ্ঠান পালন করা হয়ে থাকে। আবার অনেক স্কুলই ২১ শে ফেবু্রয়ারির দিন থাকে বন্ধ। শুধু তাই নয়, এখানকার কিন্ডার গার্টেনগুলোতেও নেই শহীদ মিনার। উপজেলার সবক’টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সিংহভাগ শিক্ষার্থীই মাতৃভাষার ইতিহাস জানে না। ৫২’র ভাষা আন্দোলনে বড়লেখা উপজেলার তৎকালীন ছাত্রদের ধর্মঘটসহ অবদানের তথ্যটিও জানে না শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বুধবার উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসের কোথাও শহীদ মিনার’র চিহ্নই নেই। বড়লেখা সদরের প্রধান দু’টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যথেষ্ট জায়গা থাকা সত্ত্বেও শহীদ মিনার নির্মাণের কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি অদ্যাবধি। এ দু’টি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কিছু অংশ স্কুল মাঠে প্যারেডে অংশ নেয়া ছাড়া আর কিছু করতে দেখা যায়নি। এ সম্পর্কে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকগণ জানান, ক্যাম্পাসে শহীদ মিনার করার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা নেই। জায়গা বাড়িয়ে আগামীতে শহীদ মিনার নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। তবে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ জানান, ২১ শে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।
বড়লেখার সিংহভাগ, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পড়ুয়াদের কাছে একুশ ফেব্রম্নয়ারি মানে শুধুই ছুটির দিন। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরাও রয়েছে অন্ধকারে। এ সম্পর্কে পৌর শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী পি.সি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্র রম্নবেল আহমদ জানায়, আমি এখানে ক্লাসথেকে পড়ছি। ভর্তি হওয়ার পর কখনোই একুশে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে দেখিনি। প্রতি বছর এই দিনে আমাদের স্কুল ছুটি থাকে। শহীদ মিনারে ফুল দেওয়ার অনুষ্ঠানটি টিভিতে দেখি, তবে শহীদ মিনারে যাওয়া হয়নি।
কথা হয় একই স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্র কাওছার আহমদ ও ৯ম শ্রেণীর ছাত্রমাহফুজ আহমদের সাথে। দুজনেই সমস্বরে বলে, স্কুলে যে কোনো অনুষ্ঠান হলে আমাদের ভালো লাগে। কিন্তু স্কুলে এ দিবসটি উপলক্ষে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়না। শুধুমাত্র সকালে স্কুলমাঠে প্যারেডে অংশগ্রহণ ছাড়া।
পৌর শহরের বড়লেখা মোহাম্মদীয়া ফাযিল মাদ্রাসার ৯ম শ্রেণীর ছাত্র দেলোয়ার হোসেন জানায়, আমাদের মাদ্রাসায় মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি কখনোই। কোনো শহীদ মিনারও নেই। দিনটি আমরা ছুটির দিন হিসেবে কাটাই। এ প্রসঙ্গে মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাও: নিজাম উদ্দিন জানান, বিগত বছরগুলোতে ২১শে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়নি। তবে এবার হবে।
নারী শিক্ষা একাডেমী ডিগ্রি কলেজের ছাত্রী সুফিয়া বেগম জানায়, কলেজে পড়াশুনা করে আসছি দীর্ঘদিন থেকে। কিন্তু গত দুই/এক বছর থেকে একুশে ফেব্রম্নয়ারি উপলক্ষে অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। কিন্তু কলেজ ক্যাম্পাসে শহীদ মিনার নির্মাণের দাবি আজো উপেক্ষিত।
বড়লেখা ডিগ্রি কলেজের ছাত্রী অপরাজিতা দাস জানায়, কলেজ শহীদ মিনারথাকলেও তা অবহেলিত। আর অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলেও তা নামেমাত্র।
এ ব্যাপারে বড়লেখা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সমীর কান্তি দেব জানান, উপজেলার অন্তত ১০ টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়েছে। বাকিগুলোতে হয়নি। তবে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান শিক্ষকদের নিদের্শনা দেয়া আছে। কিন্তু অনেকেই তা মানছেন না।
মৌলভীবাজার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা পঞ্চানন বালা জানান, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শহীদ মিনার নির্মাণের নির্দেশনা রয়েছে। তবে ঠিক কি কারণে তা হচ্ছে না খোঁজ নিয়ে দেখবো।
মৌলভীবাজার জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল মজিদ জানান, এ সম্পর্কে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা রয়েছে। সে অনুযায়ী প্রতিটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ করার কথা।


No comments:
Post a Comment