একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামাত
নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার রায় ঘোষণা করা হবে আগামীকাল। বুধবার
ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে ৩
সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ দিন নির্ধারণ করে।
এর আগে গত ২৯ জানুয়ারি মামলার যুক্তিতর্ক শেষ করে যেকোনো দিন রায় দেয়া হবে মর্মে (সিএভি)তে রেখে দেয়া হয়।
তারও আগে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর এই মামলা কার্যক্রম শেষে রায়ের অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু ১১ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যানের পদ থেকে বিচারপতি নিজামুল হক সরে দাঁড়ান।
পরে বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরকে চেয়ারম্যানকরে ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয় বলে হ্যালো-টুডে ডটকমকে জানিয়েছেন আদালত সুত্র।এরপর আসামিপক্ষ মামলাটিপুনর্বিচারের আবেদন করে। গত ৩ জানুয়ারি ট্রাইব্যুনাল পুনর্বিচারের আবেদন খারিজ করে নতুন করে যুক্তি উপস্থাপনের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৭ ডিসেম্বর সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। রাষ্ট্রপক্ষের ২৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামিপক্ষের ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেয়া হয়। আর গত বছরের ২৩ অক্টোবর দুই পক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। ৫ নভেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত দুইপক্ষ যুক্তি উপস্থাপন করে।
এর আগে গত ২৯ জানুয়ারি মামলার যুক্তিতর্ক শেষ করে যেকোনো দিন রায় দেয়া হবে মর্মে (সিএভি)তে রেখে দেয়া হয়।
তারও আগে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর এই মামলা কার্যক্রম শেষে রায়ের অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু ১১ ডিসেম্বর ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যানের পদ থেকে বিচারপতি নিজামুল হক সরে দাঁড়ান।
পরে বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরকে চেয়ারম্যানকরে ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয় বলে হ্যালো-টুডে ডটকমকে জানিয়েছেন আদালত সুত্র।এরপর আসামিপক্ষ মামলাটিপুনর্বিচারের আবেদন করে। গত ৩ জানুয়ারি ট্রাইব্যুনাল পুনর্বিচারের আবেদন খারিজ করে নতুন করে যুক্তি উপস্থাপনের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৭ ডিসেম্বর সাঈদীর বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। রাষ্ট্রপক্ষের ২৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামিপক্ষের ১৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেয়া হয়। আর গত বছরের ২৩ অক্টোবর দুই পক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। ৫ নভেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত দুইপক্ষ যুক্তি উপস্থাপন করে।

No comments:
Post a Comment