১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১
মৌলভীবাজারের বড়লেখার সংরতি বনাঞ্চলথেকে শিকারিরা গুলি করে অবাধে হরিণ শিকার করছে। এক বছরে তিন শতাধিক হরিণ শিকার করে জবাই করা হলেও বন বিভাগ কিছুই জানে না বলে জানিয়েছে। অবাধে হরিণ শিকারের ফলে সংরতি বনাঞ্চল ভবিষ্যতে হরিণশূন্য হয়ে পড়বে বলে পরিবেশবাদী সংগঠন ও সচেতনমহল আশঙ্কা করছে।
এলাকাবাসীসহ একাধিক সূত্র জানায়, এলাকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতা ও জনপ্রতিনিধিসহ একদল শিকারি বন্দুক দিয়ে বড়লেখার সংরতি বনাঞ্চলের হরিণ শিকার করে চলেছেন। তাদের তাণ্ডবে হরিণসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণী লোকালয়ে চলে আসছে। কোনোভাবেই শিকারিদের উৎপাত বন্ধ করা যাচ্ছে না। হরিণ শিকার বন্ধে স্থানীয় প্রশাসনও কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। ১০ ফেব্রুয়ারি রাতে উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাথারিয়া বনের ডিমাই এলাকা থেকে হরিণ শিকার করেন বলে সূত্র জানায়। এ ছাড়া ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে বিয়ানীবাজারের কয়েক ব্যক্তি শাহবাজপুর চা বাগান এলাকায় হরিণ শিকার করতে গেলে বাগানের শ্রমিকেরা হরিণ শিকারিদের আটক করে রাখেন। খবর পেয়ে থানা পুলিশের এসআই রজব আলী পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। কিন্তু শিকার করা হরিণসহ অপরাধীদের পুলিশ ছেড়ে দেয় বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। তবে ঘটনায় পুলিশ দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদনগর গ্রামের ফৈয়াজ আলীর ছেলে নাসির উদ্দিন এবং চা বাগান এলাকার খাসিয়া সেকেন্ডিনের ছেলে বিভাসকে আটক করে। পরে তাদেরও ছেড়ে দেয় পুলিশ।
এলাকাবাসী জানান, বড়লেখা সদর ইউনিয়নের ডিমাই এলাকার দুই ইউপি সদস্য, সুজানগরের চেয়ারম্যান, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতা এবং স্থানীয় ও পাশের উপজেলার শিকারিরা দীর্ঘ দিন ধরে হরিণ শিকার করে আসছেন। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় বসবাসকারী আদিবাসী খাসিয়ারাও হরিণ শিকারে সহায়তা করে থাকে।
জানা যায়, শিকারিরা রাতে পাথারিয়া বনাঞ্চল এলাকায় লুকিয়ে থাকে। ভোর হওয়ার সাথে সাথে হরিণ খাবারের সন্ধানে বের হলেই তখন বন্দুক দিয়ে শিকার করে জবাই করা হয়। ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে এ বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্দুক দিয়ে তিন শতাধিক হরিণশিকার করা হয়েছে। শিকারিদের তাণ্ডবে বনাঞ্চল ছেড়ে লোকালয়ে চলে আসছে হরিণ।
এ ব্যাপারে বড়লেখা পৌরসভার কাউন্সিলর জেহিন সিদ্দিকী বলেন, এভাবেহরিণ শিকার হলে সংরতি বনাঞ্চল হরিণশূন্য হয়ে পড়বে। এ ব্যাপারে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদপে নেয়ার জন্য তিনি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়সহ প্রশাসনের হস্তপে কামনা করেন। জুরী রেঞ্জ-২ এর আওতাধীন সংরতি পাথারিয়া বনাঞ্চলে দীর্ঘ দিন হরিণ শিকারের মহোৎসব চলে এলেও বন বিভাগ এ ব্যাপারে কিছুই জানে না। জুরী রেঞ্জ-২ (বড়লেখা)বন কমকর্তা মোখলেছুর রহমান বলেন, কোথায় হরিণ শিকার হচ্ছে তা তিনি জানেন না।
বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা কামরুল হাসান জানান, কোনোভাবেই হরিণ শিকার করার নিয়ম নেই।কেউ অভিযোগ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মৌলভীবাজারের বড়লেখার সংরতি বনাঞ্চলথেকে শিকারিরা গুলি করে অবাধে হরিণ শিকার করছে। এক বছরে তিন শতাধিক হরিণ শিকার করে জবাই করা হলেও বন বিভাগ কিছুই জানে না বলে জানিয়েছে। অবাধে হরিণ শিকারের ফলে সংরতি বনাঞ্চল ভবিষ্যতে হরিণশূন্য হয়ে পড়বে বলে পরিবেশবাদী সংগঠন ও সচেতনমহল আশঙ্কা করছে।
এলাকাবাসীসহ একাধিক সূত্র জানায়, এলাকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতা ও জনপ্রতিনিধিসহ একদল শিকারি বন্দুক দিয়ে বড়লেখার সংরতি বনাঞ্চলের হরিণ শিকার করে চলেছেন। তাদের তাণ্ডবে হরিণসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণী লোকালয়ে চলে আসছে। কোনোভাবেই শিকারিদের উৎপাত বন্ধ করা যাচ্ছে না। হরিণ শিকার বন্ধে স্থানীয় প্রশাসনও কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। ১০ ফেব্রুয়ারি রাতে উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাথারিয়া বনের ডিমাই এলাকা থেকে হরিণ শিকার করেন বলে সূত্র জানায়। এ ছাড়া ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে বিয়ানীবাজারের কয়েক ব্যক্তি শাহবাজপুর চা বাগান এলাকায় হরিণ শিকার করতে গেলে বাগানের শ্রমিকেরা হরিণ শিকারিদের আটক করে রাখেন। খবর পেয়ে থানা পুলিশের এসআই রজব আলী পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। কিন্তু শিকার করা হরিণসহ অপরাধীদের পুলিশ ছেড়ে দেয় বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। তবে ঘটনায় পুলিশ দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদনগর গ্রামের ফৈয়াজ আলীর ছেলে নাসির উদ্দিন এবং চা বাগান এলাকার খাসিয়া সেকেন্ডিনের ছেলে বিভাসকে আটক করে। পরে তাদেরও ছেড়ে দেয় পুলিশ।
এলাকাবাসী জানান, বড়লেখা সদর ইউনিয়নের ডিমাই এলাকার দুই ইউপি সদস্য, সুজানগরের চেয়ারম্যান, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতা এবং স্থানীয় ও পাশের উপজেলার শিকারিরা দীর্ঘ দিন ধরে হরিণ শিকার করে আসছেন। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় বসবাসকারী আদিবাসী খাসিয়ারাও হরিণ শিকারে সহায়তা করে থাকে।
জানা যায়, শিকারিরা রাতে পাথারিয়া বনাঞ্চল এলাকায় লুকিয়ে থাকে। ভোর হওয়ার সাথে সাথে হরিণ খাবারের সন্ধানে বের হলেই তখন বন্দুক দিয়ে শিকার করে জবাই করা হয়। ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে এ বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্দুক দিয়ে তিন শতাধিক হরিণশিকার করা হয়েছে। শিকারিদের তাণ্ডবে বনাঞ্চল ছেড়ে লোকালয়ে চলে আসছে হরিণ।
এ ব্যাপারে বড়লেখা পৌরসভার কাউন্সিলর জেহিন সিদ্দিকী বলেন, এভাবেহরিণ শিকার হলে সংরতি বনাঞ্চল হরিণশূন্য হয়ে পড়বে। এ ব্যাপারে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদপে নেয়ার জন্য তিনি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়সহ প্রশাসনের হস্তপে কামনা করেন। জুরী রেঞ্জ-২ এর আওতাধীন সংরতি পাথারিয়া বনাঞ্চলে দীর্ঘ দিন হরিণ শিকারের মহোৎসব চলে এলেও বন বিভাগ এ ব্যাপারে কিছুই জানে না। জুরী রেঞ্জ-২ (বড়লেখা)বন কমকর্তা মোখলেছুর রহমান বলেন, কোথায় হরিণ শিকার হচ্ছে তা তিনি জানেন না।
বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা কামরুল হাসান জানান, কোনোভাবেই হরিণ শিকার করার নিয়ম নেই।কেউ অভিযোগ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
No comments:
Post a Comment