সিলেটের ঐতিহাসিক আলীয়া মাদ্রাসা মাঠে লাখো
কোরআন প্রেমিক জনতার বুকফাটা আর্তনাদ, গগনবিদারী কান্না আর চোখের জলে শিবির
নেতা শহীদআলী আজগর খান রাহাতকে চিরবিদায় জানালো সিলেটবাসী।
জানাযাপূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবির এবং
১৮দলীয় জোট নেতৃবৃন্দের বক্তব্যে ঢুকরে কেঁদে উঠেন উপস্থিত লক্ষ মানুষ।
এসময় সেখানে হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারনা হয়। শহীদের পরিবারের সদস্য,
সংগঠনের দায়িত্বশীল, আত্মীয়স্বজন, শুভাকাঙ্খী ও বন্ধুদেরকে নির্বাক করে
দিয়ে দ্বীনের পথে শাহাদাতবরণ করে মহান রবের কাছে চলে গেলেন শহীদ রাহাত।
অনার্স চূড়ান্ত বর্ষের ফলপ্রার্থী রাহাতকে শহীদ করার মাধ্যমে কুড়ি থেকে
ফুল হওয়ার আগেই একটি সম্ভাবনাকে দুনিয়া থেকে বিদায় করা হল। খুনীদের
নির্মমতার জন্য আল্লাহর কাছেবিচার চাইলেন লাখো ধর্মপ্রাণমুসল্লী। রাহাতের
রেখে যাওয়া কাজ সম্পাদন করে বাংলার সবুজ ভূখণ্ডে ইসলামেরপতাকা উড্ডীন করার
মাধ্যমেই শহীদের রক্তের বদলা নেয়ার শপথ নেন তার সাথীরা।
গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় নগরী ঐতিহাসিক আলীয়ামাদ্রাসা ময়দানে মহানগর শিবির নেতা আলী আজগর খান রাহাতের বিশাল ১ম জানাযা লক্ষাধিক জনতার উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় শহীদের কফিন মাঠে উপস্থিত হলে লাশ দেখে হাউমাউ করে বুকফাটা কান্নায় ফেটে পড়েন শহীদের সাথীরা। জানাযার পূর্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের আয়োজন করে সিলেট মহানগর জামায়াত। জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগর আমীর এডভোকেট এহসানুলমাহবুব জুবায়ের এর সভাপতিত্বে ও মহানগর সেক্রেটারী সিরাজুল ইসলাম শাহীন এর পরিচালনায় সমাবেশেবক্তব্য রাখেন শহীদ রাহাতের গর্বিত পিতা সুলেমান খান ও বড় ভাই শাকিল খান। বিশাল জানাযায় ইমামতি করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সাবেক এমপি অধ্যক্ষ মাওলানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট বিভাগীয় আঞ্চলিক দায়িত্বশীল অধ্যাপক ফজলুর রহমান, কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও সিলেট জেলা দক্ষিণের আমীর মাওলানা হাবীবুর রহমান, সিলেট জেলা উত্তরের আমীর হাফিজ মাওলানা আনোয়ার হোসাইন খান, সুনামগঞ্জ জেলা আমীর হাতীমুররহমান, মৌলভীবাজার জেলা আমীর আব্দুল মান্নান, শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সেক্রেটারী জেনারেল এর প্রেরিত প্রতিনিধি কেন্দ্রীয় এইচআরডি সম্পাদক বদিউল আলম, ইসলামী ছাত্রশিবির সিলেট মহানগর সভাপতি আনোয়ারুল ওয়াদুদ টিপু, বিশিষ্ট আলেমেদ্বীন মাওলানা আব্দুল ওয়াহীদ চৌধুরী, সিলেট মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি নাসিম হোসাইন, ইসলামী ঐক্যজোট মহানগর সভাপতি মুফতীফয়জুল হক জালালাবাদী, খেলাফত মজলিশ মহানগর সহসভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান তাপাদার, লেবারপার্টি মহানগর সভাপতি মাহবুবুর রহমান খালেদ, বিশিষ্ট মুরব্বী ডাঃ নুরুল হক, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাওলানা লোকমান আহমদ, দোয়ারাবাজার উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ আব্দুল কুদ্দুস, জৈন্তাপুর উপজেলা চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ আল হোসাইন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার ইসলামের অবমাননাকারীদের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে কোরআনের পক্ষের ধর্মপ্রাণ মানুষকে পাখির মতো গুলী করে হত্যা করছে। যার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত শিবির নেতা শহীদ রাহাত। সারা বাংলাদেশে আজ লাশের স্তুপ। অবিলম্বে নির্মম হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করুন।পুলিশ নিরীহ জনতার উপর গুলী চালাতে হলে ম্যাজিস্ট্রেট এরঅনুমতি প্রয়োজন। কিন্তু কতিপয় অতিউৎসাহী পুলিশ আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে নিরীহ মানুষকে নৃশংসভাবে গুলী চালিয়ে এবং চোখ উপড়ে হত্যা করছে। অবিলম্বে রাহাতসহ বিভিন্ন নেতাকর্মীর খুনের সাথে জড়িতপুলিশ ও সরকার দলীয় সন্ত্রাসীদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসুন। অন্যথায়জনতার আদালতে একদিন তাদের বিচার হবেই ইনশাআল্লাহ।
শহীদের গ্রামের বাড়ী কায়েস্তরাইল শাহীঈদগাহ ময়দানে ২য় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজের পূর্বসমাবেশে বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ সুরমা উপজেলা চেয়ারম্যান মাওলানা লোকমান আহমদ, শহীদ রাহাতের বড় ভাই সেলিম খান, ২৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল জলিল নজরুল, ২৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আওয়ামীলীগ নেতা আশিক আহমদ, শহীদ রাহাতের শিক্ষক সাংবাদিক কবির আহমদ, কায়স্তরাইল সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি কফিল উদ্দিন আলমগীর, মহানগর বিএনপি নেতা হেলাল আহমদ, জামায়াত নেতা মাওলানা মুজিবুর রহমান, রেহান আহমদ হারিস প্রমুখ। নামাজে জানাজার ইমামতি করেন মাওলানা মাহবুব আহমদ নঈমী। জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়।
গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় নগরী ঐতিহাসিক আলীয়ামাদ্রাসা ময়দানে মহানগর শিবির নেতা আলী আজগর খান রাহাতের বিশাল ১ম জানাযা লক্ষাধিক জনতার উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় শহীদের কফিন মাঠে উপস্থিত হলে লাশ দেখে হাউমাউ করে বুকফাটা কান্নায় ফেটে পড়েন শহীদের সাথীরা। জানাযার পূর্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের আয়োজন করে সিলেট মহানগর জামায়াত। জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগর আমীর এডভোকেট এহসানুলমাহবুব জুবায়ের এর সভাপতিত্বে ও মহানগর সেক্রেটারী সিরাজুল ইসলাম শাহীন এর পরিচালনায় সমাবেশেবক্তব্য রাখেন শহীদ রাহাতের গর্বিত পিতা সুলেমান খান ও বড় ভাই শাকিল খান। বিশাল জানাযায় ইমামতি করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সাবেক এমপি অধ্যক্ষ মাওলানা ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট বিভাগীয় আঞ্চলিক দায়িত্বশীল অধ্যাপক ফজলুর রহমান, কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও সিলেট জেলা দক্ষিণের আমীর মাওলানা হাবীবুর রহমান, সিলেট জেলা উত্তরের আমীর হাফিজ মাওলানা আনোয়ার হোসাইন খান, সুনামগঞ্জ জেলা আমীর হাতীমুররহমান, মৌলভীবাজার জেলা আমীর আব্দুল মান্নান, শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সেক্রেটারী জেনারেল এর প্রেরিত প্রতিনিধি কেন্দ্রীয় এইচআরডি সম্পাদক বদিউল আলম, ইসলামী ছাত্রশিবির সিলেট মহানগর সভাপতি আনোয়ারুল ওয়াদুদ টিপু, বিশিষ্ট আলেমেদ্বীন মাওলানা আব্দুল ওয়াহীদ চৌধুরী, সিলেট মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি নাসিম হোসাইন, ইসলামী ঐক্যজোট মহানগর সভাপতি মুফতীফয়জুল হক জালালাবাদী, খেলাফত মজলিশ মহানগর সহসভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান তাপাদার, লেবারপার্টি মহানগর সভাপতি মাহবুবুর রহমান খালেদ, বিশিষ্ট মুরব্বী ডাঃ নুরুল হক, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাওলানা লোকমান আহমদ, দোয়ারাবাজার উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ আব্দুল কুদ্দুস, জৈন্তাপুর উপজেলা চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ আল হোসাইন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার ইসলামের অবমাননাকারীদের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে কোরআনের পক্ষের ধর্মপ্রাণ মানুষকে পাখির মতো গুলী করে হত্যা করছে। যার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত শিবির নেতা শহীদ রাহাত। সারা বাংলাদেশে আজ লাশের স্তুপ। অবিলম্বে নির্মম হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করুন।পুলিশ নিরীহ জনতার উপর গুলী চালাতে হলে ম্যাজিস্ট্রেট এরঅনুমতি প্রয়োজন। কিন্তু কতিপয় অতিউৎসাহী পুলিশ আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে নিরীহ মানুষকে নৃশংসভাবে গুলী চালিয়ে এবং চোখ উপড়ে হত্যা করছে। অবিলম্বে রাহাতসহ বিভিন্ন নেতাকর্মীর খুনের সাথে জড়িতপুলিশ ও সরকার দলীয় সন্ত্রাসীদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসুন। অন্যথায়জনতার আদালতে একদিন তাদের বিচার হবেই ইনশাআল্লাহ।
শহীদের গ্রামের বাড়ী কায়েস্তরাইল শাহীঈদগাহ ময়দানে ২য় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজের পূর্বসমাবেশে বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ সুরমা উপজেলা চেয়ারম্যান মাওলানা লোকমান আহমদ, শহীদ রাহাতের বড় ভাই সেলিম খান, ২৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল জলিল নজরুল, ২৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আওয়ামীলীগ নেতা আশিক আহমদ, শহীদ রাহাতের শিক্ষক সাংবাদিক কবির আহমদ, কায়স্তরাইল সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি কফিল উদ্দিন আলমগীর, মহানগর বিএনপি নেতা হেলাল আহমদ, জামায়াত নেতা মাওলানা মুজিবুর রহমান, রেহান আহমদ হারিস প্রমুখ। নামাজে জানাজার ইমামতি করেন মাওলানা মাহবুব আহমদ নঈমী। জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়।

No comments:
Post a Comment