মৌলভীবাজারের বড়লেখায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই পিকেটাররা শহরসহ বাইরের
বিভিন্ন স্পটে ব্যারিকেড দিয়ে যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে।
শহরে পুলিশের কঠোর অবস্থানের কারণে মাঠে
নামতে পারেনি জামায়াত-শিবিরের কেউ। উপজেলার কাঁঠালতলী এলাকায় পুলিশের
গুলিতে ১ জন নিহত ও ২ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে
আনতে পুলিশ ৩০ রাউণ্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে।
প্রত্যক্ষদর্শীসহ থানা পুলিশ সূত্র জানায়, উপজেলার কাঁঠালতলী, দক্ষিণভাগ ও সুজানগর ইউনিয়নের তাওহিদী জনতা ও জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা দুপুর থেকে দক্ষিণভাগ বাজার, কাঁঠালতলী বাজারে লাঠিসোটা নিয়ে রাস্তায় গাছ ফেলে ব্যারিকেড সৃষ্টি করে। দক্ষিণভাগ থেকে মিছিল সহকারে বড়লেখা আসার পথে বিকেল আনুমানিক ৫টায় পুলিশের সাথে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ঘটে। এ সময় পুলিশের গুলিতে রতুলী এলাকার১ ব্যক্তি নিহত এবং রনি মিয়া, নইম উদ্দিনসহ অন্তত ১০ জন আহতহয়েছেন বলে জানা গেছে। আহতদের মধ্যে সুজানগরের বড়থলগ্রামের আখই মিয়ার পুত্র রনি মিয়া মারাত্মক আহত হয়েছেন। তার অবস্থা সংকাপন্ন। তবে নিহত একজনের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। পুলিশ এ পর্যন্ত ৩০ রাউণ্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছে। পুরো উপজেলায় আতংক ছড়িয়ে পড়েছে। থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। র্যাব, বিজিবিসহ অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে নেয়া হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীসহ থানা পুলিশ সূত্র জানায়, উপজেলার কাঁঠালতলী, দক্ষিণভাগ ও সুজানগর ইউনিয়নের তাওহিদী জনতা ও জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা দুপুর থেকে দক্ষিণভাগ বাজার, কাঁঠালতলী বাজারে লাঠিসোটা নিয়ে রাস্তায় গাছ ফেলে ব্যারিকেড সৃষ্টি করে। দক্ষিণভাগ থেকে মিছিল সহকারে বড়লেখা আসার পথে বিকেল আনুমানিক ৫টায় পুলিশের সাথে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ঘটে। এ সময় পুলিশের গুলিতে রতুলী এলাকার১ ব্যক্তি নিহত এবং রনি মিয়া, নইম উদ্দিনসহ অন্তত ১০ জন আহতহয়েছেন বলে জানা গেছে। আহতদের মধ্যে সুজানগরের বড়থলগ্রামের আখই মিয়ার পুত্র রনি মিয়া মারাত্মক আহত হয়েছেন। তার অবস্থা সংকাপন্ন। তবে নিহত একজনের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি। পুলিশ এ পর্যন্ত ৩০ রাউণ্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলছে। পুরো উপজেলায় আতংক ছড়িয়ে পড়েছে। থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। র্যাব, বিজিবিসহ অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে নেয়া হচ্ছে।

No comments:
Post a Comment