স্টাফ রিপোর্টার :-নগরীতে জামাত-শিবির নেতা কর্মীদের তান্ডবে শতাধিক দোকান পাট এবং গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করে ।
শনিবার বিকেল ৩টার দিকে জামায়াত-শিবিরের ৪ থেকে ৫শ নেতকর্মী শহরের শাহজালাল দরগাহ গেট, আম্বরখানা, চৌহাট্টা, টিলাগড় এমসি কলেজ এলাকায় ব্যাপক ভাঙচুর করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,
শনিবার বিকেল ৩টার দিকে জামায়াত-শিবিরের ৪/৫শ জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মী হঠাৎ করেই শাহজালাল দরগাহ গেট জড়ো হয়ে দোকানপাট, গাড়ি এবং বিভিন্ন ব্যাংকে ভাঙচুর শুরু করে।
এসময় তাদের হাতে দা, কুড়াল, দেশিয় অস্ত্র দেখা যায়। ভাংচুর চলাকালে নেতা কর্মীরা‘ছাত্রলীগ ধর ধর’ বলে স্লোগান দেয়।
ভাংচুরকারীরা একসময় দুটি দলেভাগ হয়ে এক দল আম্বরখানার দিকে ভাঙতে ভাঙতে চলে যায়। দরগাহ গেইট এলাকায় ভাংচুর চলাকলে বসুন্ধার মটরস নামে এক মোটর সাইকেলের শো রুমে আগুন ধরিয়ে দেয় । অগ্নিকান্ডে শোরুমের সবকটি মোটর সাইকেল আগুনে পুড়ে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিসের আধা ঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রনেআনে।
এদিকে ২/৩শ জনের আরও একটি দল ভাঙচুর করতে করতে টিলাগড় এমসি কলেজের দিকে যেতে থাকে।
একটি দল ভাঙচুর করতে করতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্িত বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) দিকে যেতে থাকে।
এদিকে, শাহজালাল দরগাহ গেট এলাকায় দোকানপাট ভাঙচুর, গাড়ি ভাঙচুর করলেও কাছেই পুলিশ ছিল নীরব ভূমিকায়।
অপরদিকে, আম্বরখানা ৩ থেকে ৪শজামায়াত-শিবির কর্মী আম্বরখানার রোডের রোড ডিভাইডারগুলো ভেঙে ফেলে। এর পর তারা ইউসিবি ব্যাংক আম্বরখানা ব্রাঞ্চ ও অগ্রণী ব্যাংকে ভাঙচুর চালায়।
আম্বরখানার রোডের আইল্যান্ড ভেঙে ফেলায় রাস্তায় ব্যারিকেড সৃষ্টি হয়। রিকশা ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, শিবিরের মহানগর সভাপতি আনোয়ারুল টিপুর নেতৃত্বে এমসি কলেজ থেকে শুরু করে ইলেকট্রিক সাপ্লাইয়ের নির্বাহী প্রকৌশলীর অফিস ভাঙচুর করে।
সাড়ে ৩টির মিনিটের দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলগুলোতে জড়্ োহয়েছে।
জানা গেছে, দুপুরে ছাত্রলীগের বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা শিবিরের কয়েকটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দিলেজামায়াত-শিবির এ তাণ্ডব শুরুকরে।
শনিবার বিকেল ৩টার দিকে জামায়াত-শিবিরের ৪ থেকে ৫শ নেতকর্মী শহরের শাহজালাল দরগাহ গেট, আম্বরখানা, চৌহাট্টা, টিলাগড় এমসি কলেজ এলাকায় ব্যাপক ভাঙচুর করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান,
শনিবার বিকেল ৩টার দিকে জামায়াত-শিবিরের ৪/৫শ জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মী হঠাৎ করেই শাহজালাল দরগাহ গেট জড়ো হয়ে দোকানপাট, গাড়ি এবং বিভিন্ন ব্যাংকে ভাঙচুর শুরু করে।
এসময় তাদের হাতে দা, কুড়াল, দেশিয় অস্ত্র দেখা যায়। ভাংচুর চলাকালে নেতা কর্মীরা‘ছাত্রলীগ ধর ধর’ বলে স্লোগান দেয়।
ভাংচুরকারীরা একসময় দুটি দলেভাগ হয়ে এক দল আম্বরখানার দিকে ভাঙতে ভাঙতে চলে যায়। দরগাহ গেইট এলাকায় ভাংচুর চলাকলে বসুন্ধার মটরস নামে এক মোটর সাইকেলের শো রুমে আগুন ধরিয়ে দেয় । অগ্নিকান্ডে শোরুমের সবকটি মোটর সাইকেল আগুনে পুড়ে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিসের আধা ঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রনেআনে।
এদিকে ২/৩শ জনের আরও একটি দল ভাঙচুর করতে করতে টিলাগড় এমসি কলেজের দিকে যেতে থাকে।
একটি দল ভাঙচুর করতে করতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্িত বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) দিকে যেতে থাকে।
এদিকে, শাহজালাল দরগাহ গেট এলাকায় দোকানপাট ভাঙচুর, গাড়ি ভাঙচুর করলেও কাছেই পুলিশ ছিল নীরব ভূমিকায়।
অপরদিকে, আম্বরখানা ৩ থেকে ৪শজামায়াত-শিবির কর্মী আম্বরখানার রোডের রোড ডিভাইডারগুলো ভেঙে ফেলে। এর পর তারা ইউসিবি ব্যাংক আম্বরখানা ব্রাঞ্চ ও অগ্রণী ব্যাংকে ভাঙচুর চালায়।
আম্বরখানার রোডের আইল্যান্ড ভেঙে ফেলায় রাস্তায় ব্যারিকেড সৃষ্টি হয়। রিকশা ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, শিবিরের মহানগর সভাপতি আনোয়ারুল টিপুর নেতৃত্বে এমসি কলেজ থেকে শুরু করে ইলেকট্রিক সাপ্লাইয়ের নির্বাহী প্রকৌশলীর অফিস ভাঙচুর করে।
সাড়ে ৩টির মিনিটের দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলগুলোতে জড়্ োহয়েছে।
জানা গেছে, দুপুরে ছাত্রলীগের বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা শিবিরের কয়েকটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দিলেজামায়াত-শিবির এ তাণ্ডব শুরুকরে।
No comments:
Post a Comment