বড়লেখা প্রতিনিধি :
বড়লেখায় পরিবারের সদস্যরা শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে এক তরম্নণীকে। তবে পরিবারের সদস্যরা এলাকায় এটি আত্মহত্যা বলে প্রচার করে। ওই তরম্নণীর লাশ ময়না তদনত্ম ছাড়াই দাফন করা হয়েছে তড়িঘড়ি করে। ঘটনাটিঘটেছে গত শুক্রবার সকালে। এলাকাবাসীসহ একাধিক সূত্র জানায়, উপজেলার নিজবাহাদুরপুর ইউনিয়নের চান্দগ্রাম গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য বুরহান উদ্দিন প্রকাশ এখাই’র মেয়ে নুসরাত বেগম (২১) ওপর অমানবিক নির্যাতন চালিয়ে আসছিল তারইপরিবারের ভাইসহ অন্যান্য সদস্যরা। এ ঘটনার জের ধরে গত শুক্রবার সকাল ৮টায় তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পরিবারের সদস্যরা । পরে থানা পুলিশকে স্পিড মানির বিনিময়ে ম্যানেজ করে তড়িঘড়ি করে ওই তরম্নণীর পরিবার তার লাশ দাফন করে ময়না তদনত্ম ছাড়াই। নুসরাতবিয়ানীবাজার আদর্শ মহিলা কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী বলে জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে, পরিবারের সদস্যরাতাকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছিল। সে মানতে রাজি না হওয়ায় শ্বাসরোধ করে হত্যার পর লাশ ঝুলিয়ে রাখা হয়। এলাকায় প্রচার করা হয় সে আত্মহত্যা করেছে। সূত্র আরো জানিয়েছে, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে অবাধ্য ছেলেকে থানায়ও দেন বুরহান উদ্দিন। পরে মেয়ের ঘটনার পর তাকে থানা থেকে ছাড়িয়ে নেন। বড়লেখা থানারএসআই দীলিপ কানত্ম নাথ ওই ছেলেকে থানায় ধরে নিলেও এ ব্যাপারে কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি। এ ব্যাপারে বড়লেখা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরম্নল হাসান জানান, লাশটি ময়না তদনত্ম ছাড়াই দাফন করেছে তারা। এখন কি করা যায়। তবে এ বিষয়ে খোঁজ নেওয়ার জন্য পুলিশের এক কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।
বড়লেখায় পরিবারের সদস্যরা শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে এক তরম্নণীকে। তবে পরিবারের সদস্যরা এলাকায় এটি আত্মহত্যা বলে প্রচার করে। ওই তরম্নণীর লাশ ময়না তদনত্ম ছাড়াই দাফন করা হয়েছে তড়িঘড়ি করে। ঘটনাটিঘটেছে গত শুক্রবার সকালে। এলাকাবাসীসহ একাধিক সূত্র জানায়, উপজেলার নিজবাহাদুরপুর ইউনিয়নের চান্দগ্রাম গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য বুরহান উদ্দিন প্রকাশ এখাই’র মেয়ে নুসরাত বেগম (২১) ওপর অমানবিক নির্যাতন চালিয়ে আসছিল তারইপরিবারের ভাইসহ অন্যান্য সদস্যরা। এ ঘটনার জের ধরে গত শুক্রবার সকাল ৮টায় তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পরিবারের সদস্যরা । পরে থানা পুলিশকে স্পিড মানির বিনিময়ে ম্যানেজ করে তড়িঘড়ি করে ওই তরম্নণীর পরিবার তার লাশ দাফন করে ময়না তদনত্ম ছাড়াই। নুসরাতবিয়ানীবাজার আদর্শ মহিলা কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী বলে জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে, পরিবারের সদস্যরাতাকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করে আসছিল। সে মানতে রাজি না হওয়ায় শ্বাসরোধ করে হত্যার পর লাশ ঝুলিয়ে রাখা হয়। এলাকায় প্রচার করা হয় সে আত্মহত্যা করেছে। সূত্র আরো জানিয়েছে, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে অবাধ্য ছেলেকে থানায়ও দেন বুরহান উদ্দিন। পরে মেয়ের ঘটনার পর তাকে থানা থেকে ছাড়িয়ে নেন। বড়লেখা থানারএসআই দীলিপ কানত্ম নাথ ওই ছেলেকে থানায় ধরে নিলেও এ ব্যাপারে কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি। এ ব্যাপারে বড়লেখা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরম্নল হাসান জানান, লাশটি ময়না তদনত্ম ছাড়াই দাফন করেছে তারা। এখন কি করা যায়। তবে এ বিষয়ে খোঁজ নেওয়ার জন্য পুলিশের এক কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।
No comments:
Post a Comment